প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার পড়াশোনা
প্রাথমিক বিজ্ঞান
আফরোজা বেগম
সিনিয়র শিক্ষক, উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, উত্তরা ঢাকা
কুইজ প্রস্তুতি
বইয়ের ভেতরের প্রতিটি অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লাইন সাজেশন হিসেবে দেয়া হল
অধ্যায়-৬ : সুস্থ জীবনের জন্য খাদ্য
১. সুষম খাদ্য আমাদের সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে।
২. সুষম খাদ্য : সুষম খাদ্য গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মক্ষম থাকার জন্য আমাদের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন।
৩. অপুষ্টিজনিত কারণে শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।
৪. আমাদের বয়স ও কাজের ধরন অনুযায়ী সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। তবে যারা শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করে তাদের বেশি খাদ্যের প্রয়োজন।
৫. সুষম খাদ্য গ্রহণ বলতে খাদ্যের প্রতিটি দল থেকে সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করাকে বোঝায়।
৬. বছরের সব সময় সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য পাওয়া যায় না।
৭. বৈজ্ঞানিক উপায়ে বিভিন্নভাবে খাদ্য সংরক্ষণ করা যায়।
৮. খাদ্য সংরক্ষণ অপচয় রোধ করে ও দ্রুত পচন থেকে খাদ্যকে রক্ষা করে।
৯. খাদ্য সংরক্ষণ খাবারে পচন সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয়।
১০. যেসব খাদ্য কম খাওয়া উচিত : প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে আমাদের সুষম খাদ্য খেতে হবে।
১১. কৃত্রিম রং ও রাসায়নিক পদার্থ মিশানো খাদ্য : আকর্ষণীয় ও লোভনীয় করতে কোনো কোনো খাবারে কৃত্রিম রং মেশানো হয়।
১২. কৃত্রিম রং মেশানো খাবার মানুষের ক্যান্সার, অমনোযোগিতা, অস্থিরতা ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
১৩. খাবার সংরক্ষণের জন্য ফরমালিন, ফল পাকানোর জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ যেমন- কার্বাইড ব্যবহার করা হয়।
১৪. বৃক্ক ও যকৃত অকার্যকর হয়ে যেতে পারে।
১৫. ক্যান্সারের মতো রোগ হতে পারে।
১৬. জাঙ্ক ফুড : জনপ্রিয় জাঙ্ক ফুডের মধ্যে রয়েছে বার্গার, পিজা, পটেটো চিপস, ফ্রাইড চিকেন, কোমল পানীয় ইত্যাদি। জাঙ্ক ফুড সুস্বাদু হলেও সুষম খাদ্য নয়।
অধ্যায়-৭ : স্বাস্থ্যবিধি
১. বিভিন্ন জীবাণু যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক ইত্যাদি শরীরে প্রবেশের ফলে সৃষ্ট রোগই হল সংক্রামক রোগ।
২. মশার মতো পোকামাকড় বা কুকুরের মতো প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে কিছু রোগ ছড়াতে পারে।
৩. বায়ুবাহিত রোগ : সোয়াইন ফ্লু, হাম, গুটিবসন্ত, যক্ষ্মা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি বায়ুবাহিত রোগ।
৪. পানিবাহিত রোগ : এইডস একটি ভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগ যা এইচআইভি ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়। যদিও আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে বা তার ব্যবহৃত কোনো জিনিস ব্যবহার করলে কেউ এইচআইভি দ্বারা আক্রান্ত হবে না।
৫. প্রাণী ও পোকামাকড়বাহিত সংক্রামক রোগ : কুকুরের কামড়ের মাধ্যমে জলাতঙ্ক রোগ ছড়ায়। মশার কামড়ের মাধ্যমে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়।
৬. সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায় : শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং রোগের জীবাণু ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
৭. প্রয়োজনীয় টিকা নিয়ে এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করেও আমরা রোগমুক্ত থাকতে পারি।
৮. সংক্রামক রোগের প্রতিকার : রোগাক্রান্ত হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে নিরাপদ পানি পান করতে হবে।
৯. বয়ঃসন্ধি কী : সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধি ৮ থেকে ১৩ বছরে এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ৯ থেকে ১৫ বছর বয়সে শুরু হয়।
১০. বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে ও মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তন : মেয়েদের মধ্যে শারীরিক মানসিক ও আচরণিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। মেয়েদেরও মাংসপেশি সুগঠিত হতে শুরু করে তবে তা ছেলেদের চেয়ে কম।
১১. বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের যত্ন : বয়সন্ধিকাল সবার জীবনেই আসে।
অধ্যায়-৮ : মহাবিশ্ব
১. মহাকাশের গ্রহ, নক্ষত্র এবং গ্যালাক্সি নিয়ে গবেষণা করতে বিজ্ঞানীরা দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে থাকেন।
২. কী করতে হবে : আলো এক সেকেন্ডে ৩০০.০০০ কি. মি. বেগে চলে।
৩. পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩,৮৪,৪০০ কি. মি.। আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩,০০,০০০ কি. মি. বেগে চলে। আর তাই, চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে ১.৩ সেকেন্ড সময় লাগে।
প্রাথমিক বিজ্ঞান
আফরোজা বেগম
সিনিয়র শিক্ষক, উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, উত্তরা ঢাকা
কুইজ প্রস্তুতি
বইয়ের ভেতরের প্রতিটি অধ্যায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লাইন সাজেশন হিসেবে দেয়া হল
অধ্যায়-৬ : সুস্থ জীবনের জন্য খাদ্য
১. সুষম খাদ্য আমাদের সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে।
২. সুষম খাদ্য : সুষম খাদ্য গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মক্ষম থাকার জন্য আমাদের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন।
৩. অপুষ্টিজনিত কারণে শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।
৪. আমাদের বয়স ও কাজের ধরন অনুযায়ী সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। তবে যারা শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করে তাদের বেশি খাদ্যের প্রয়োজন।
৫. সুষম খাদ্য গ্রহণ বলতে খাদ্যের প্রতিটি দল থেকে সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করাকে বোঝায়।
৬. বছরের সব সময় সব ধরনের খাদ্যদ্রব্য পাওয়া যায় না।
৭. বৈজ্ঞানিক উপায়ে বিভিন্নভাবে খাদ্য সংরক্ষণ করা যায়।
৮. খাদ্য সংরক্ষণ অপচয় রোধ করে ও দ্রুত পচন থেকে খাদ্যকে রক্ষা করে।
৯. খাদ্য সংরক্ষণ খাবারে পচন সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয়।
১০. যেসব খাদ্য কম খাওয়া উচিত : প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে আমাদের সুষম খাদ্য খেতে হবে।
১১. কৃত্রিম রং ও রাসায়নিক পদার্থ মিশানো খাদ্য : আকর্ষণীয় ও লোভনীয় করতে কোনো কোনো খাবারে কৃত্রিম রং মেশানো হয়।
১২. কৃত্রিম রং মেশানো খাবার মানুষের ক্যান্সার, অমনোযোগিতা, অস্থিরতা ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
১৩. খাবার সংরক্ষণের জন্য ফরমালিন, ফল পাকানোর জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ যেমন- কার্বাইড ব্যবহার করা হয়।
১৪. বৃক্ক ও যকৃত অকার্যকর হয়ে যেতে পারে।
১৫. ক্যান্সারের মতো রোগ হতে পারে।
১৬. জাঙ্ক ফুড : জনপ্রিয় জাঙ্ক ফুডের মধ্যে রয়েছে বার্গার, পিজা, পটেটো চিপস, ফ্রাইড চিকেন, কোমল পানীয় ইত্যাদি। জাঙ্ক ফুড সুস্বাদু হলেও সুষম খাদ্য নয়।
অধ্যায়-৭ : স্বাস্থ্যবিধি
১. বিভিন্ন জীবাণু যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক ইত্যাদি শরীরে প্রবেশের ফলে সৃষ্ট রোগই হল সংক্রামক রোগ।
২. মশার মতো পোকামাকড় বা কুকুরের মতো প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে কিছু রোগ ছড়াতে পারে।
৩. বায়ুবাহিত রোগ : সোয়াইন ফ্লু, হাম, গুটিবসন্ত, যক্ষ্মা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি বায়ুবাহিত রোগ।
৪. পানিবাহিত রোগ : এইডস একটি ভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগ যা এইচআইভি ভাইরাসের মাধ্যমে ছড়ায়। যদিও আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে বা তার ব্যবহৃত কোনো জিনিস ব্যবহার করলে কেউ এইচআইভি দ্বারা আক্রান্ত হবে না।
৫. প্রাণী ও পোকামাকড়বাহিত সংক্রামক রোগ : কুকুরের কামড়ের মাধ্যমে জলাতঙ্ক রোগ ছড়ায়। মশার কামড়ের মাধ্যমে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়।
৬. সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায় : শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং রোগের জীবাণু ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
৭. প্রয়োজনীয় টিকা নিয়ে এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করেও আমরা রোগমুক্ত থাকতে পারি।
৮. সংক্রামক রোগের প্রতিকার : রোগাক্রান্ত হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে, পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে নিরাপদ পানি পান করতে হবে।
৯. বয়ঃসন্ধি কী : সাধারণত মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধি ৮ থেকে ১৩ বছরে এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ৯ থেকে ১৫ বছর বয়সে শুরু হয়।
১০. বয়ঃসন্ধিকালে ছেলে ও মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তন : মেয়েদের মধ্যে শারীরিক মানসিক ও আচরণিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। মেয়েদেরও মাংসপেশি সুগঠিত হতে শুরু করে তবে তা ছেলেদের চেয়ে কম।
১১. বয়ঃসন্ধিকালে শরীরের যত্ন : বয়সন্ধিকাল সবার জীবনেই আসে।
অধ্যায়-৮ : মহাবিশ্ব
১. মহাকাশের গ্রহ, নক্ষত্র এবং গ্যালাক্সি নিয়ে গবেষণা করতে বিজ্ঞানীরা দূরবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করে থাকেন।
২. কী করতে হবে : আলো এক সেকেন্ডে ৩০০.০০০ কি. মি. বেগে চলে।
৩. পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব ৩,৮৪,৪০০ কি. মি.। আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩,০০,০০০ কি. মি. বেগে চলে। আর তাই, চাঁদ থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে ১.৩ সেকেন্ড সময় লাগে।
EmoticonEmoticon