অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
তাহেরা খানম,সহকারী শিক্ষক, মিরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মিরপুর, ঢাকা
১। চাহিদা বিধি কী?
উত্তর : চাহিদার সঙ্গে দামের সম্পর্ককে চাহিদা বিধি বলে।
চাহিদা বিধি বা সূত্র বলতে আমরা বুঝি অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত থেকে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে পণ্যের দাম কমলে তার চাহিদার পরিমাণ বাড়ে এবং দাম বাড়লে চাহিদার পরিমাণ কমে। অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে, ক্রেতার রুচি, অভ্যাস ও পছন্দের কোনো পরিবর্তন হবে না এবং ক্রেতার আয় বিকল্প দ্রব্যের দাম অপরিবর্তিত থাকবে ইত্যাদি।
২। যোগান বিধি কী?
উত্তর : দাম ও যোগানের সম্পর্ককে যোগান বিধি বলে।
আমরা প্রতিনিয়ত বাজারে জিনিসপত্র ক্রয়-বিক্রয় করে থাকি। একজন বিক্রেতা তখনই দ্রব্যটি বিক্রয় করতে আগ্রহী হবেন, যখন বাজারে এর দাম সবচেয়ে বেশি।
উদাহরণ :
আলুর কেজি যখন ১৫ টাকা, তখন একজন বিক্রেতা দুই কুইন্টাল আলু বিক্রয় করেন। দাম বেড়ে ২০ টাকা কেজি হলে তখন বিক্রেতা ৩০ কুইন্টাল আলু সরবরাহ করেন। অর্থাৎ দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দ্রব্যের যোগানের পরিমাণ বাড়ে এবং দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে দ্রব্যের যোগানের পরিমাণ কমে যায়। দাম ও যোগানের এই সম্পর্ককে যোগান বিধি বলে।
৩। ভারসাম্য দাম কী?
উত্তর : যে দামে দ্রব্যের চাহিদা ও যোগান সমান হয়, তাকে ভারসাম্য দাম বলে।
বাজারের একটি সাধারণ দৃশ্য ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে দ্রব্যের দাম নিয়ে দরকষাকষি হয়। ক্রেতা চেষ্টা করে সর্বনিম্ন দামে দ্রব্যটি ক্রয় করতে। আবার বিক্রেতা চেষ্টা করে সর্বোচ্চ দামে দ্রব্য বিক্রয় করতে। ক্রেতা-বিক্রেতার দরকষাকষির ফলে এমন দামে দ্রব্যটি ক্রয়-বিক্রয় হয়, যেখানে চাাহিদা ও যোগান পরস্পর সমান। যে দামে দ্রব্যটির চাহিদা ও যোগান সমান হয়, তাকে ভারসাম্য দাম বলে।
তাহেরা খানম,সহকারী শিক্ষক, মিরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মিরপুর, ঢাকা
১। চাহিদা বিধি কী?
উত্তর : চাহিদার সঙ্গে দামের সম্পর্ককে চাহিদা বিধি বলে।
চাহিদা বিধি বা সূত্র বলতে আমরা বুঝি অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত থেকে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে পণ্যের দাম কমলে তার চাহিদার পরিমাণ বাড়ে এবং দাম বাড়লে চাহিদার পরিমাণ কমে। অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে, ক্রেতার রুচি, অভ্যাস ও পছন্দের কোনো পরিবর্তন হবে না এবং ক্রেতার আয় বিকল্প দ্রব্যের দাম অপরিবর্তিত থাকবে ইত্যাদি।
২। যোগান বিধি কী?
উত্তর : দাম ও যোগানের সম্পর্ককে যোগান বিধি বলে।
আমরা প্রতিনিয়ত বাজারে জিনিসপত্র ক্রয়-বিক্রয় করে থাকি। একজন বিক্রেতা তখনই দ্রব্যটি বিক্রয় করতে আগ্রহী হবেন, যখন বাজারে এর দাম সবচেয়ে বেশি।
উদাহরণ :
আলুর কেজি যখন ১৫ টাকা, তখন একজন বিক্রেতা দুই কুইন্টাল আলু বিক্রয় করেন। দাম বেড়ে ২০ টাকা কেজি হলে তখন বিক্রেতা ৩০ কুইন্টাল আলু সরবরাহ করেন। অর্থাৎ দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দ্রব্যের যোগানের পরিমাণ বাড়ে এবং দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে দ্রব্যের যোগানের পরিমাণ কমে যায়। দাম ও যোগানের এই সম্পর্ককে যোগান বিধি বলে।
৩। ভারসাম্য দাম কী?
উত্তর : যে দামে দ্রব্যের চাহিদা ও যোগান সমান হয়, তাকে ভারসাম্য দাম বলে।
বাজারের একটি সাধারণ দৃশ্য ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে দ্রব্যের দাম নিয়ে দরকষাকষি হয়। ক্রেতা চেষ্টা করে সর্বনিম্ন দামে দ্রব্যটি ক্রয় করতে। আবার বিক্রেতা চেষ্টা করে সর্বোচ্চ দামে দ্রব্য বিক্রয় করতে। ক্রেতা-বিক্রেতার দরকষাকষির ফলে এমন দামে দ্রব্যটি ক্রয়-বিক্রয় হয়, যেখানে চাাহিদা ও যোগান পরস্পর সমান। যে দামে দ্রব্যটির চাহিদা ও যোগান সমান হয়, তাকে ভারসাম্য দাম বলে।
EmoticonEmoticon